Blog

অন্ধ মেয়েটি আকাশের তারা খুঁজতে গিয়েহাত রাখে নদীটার কাকচক্ষু জলে।বনের মধ‍্যে এতো গাছপালার অক্সিজেনথাকতেও কারো কারো শ্বাস বন্ধ হবার উপক্রমহতে

[বহু আলোকবর্ষ আগের ভবিষ্যতে সব যখন প্রাণহীন, ছাইয়ের নীলচে গুঁড়ো হয়ে পড়ে আছে বিশাল স্থাপনায় চাপা পড়া কোন চিঠির মতো,

যা কিছু ঘটে যায় রৌদ্র সীমানায়তা যেন অন্য কারো জীবন,অন্য কেউ দিনলিপি লিখছে কষ্টের পৃষ্ঠায়।পদ্ম পাতায় আকাশ গলে জলপড়ছে পড়ছে,

শূন্যতা দেখতে ঠিক কি রকম ভাবতে ভাবতেআমি পূর্ণতাকে ভেবে ফেলি। পুকুরের পানিতেবৃষ্টির কণা ঝরে ঝরে ছোট থেকে বড় শূন্যতৈরি করতে

বয়সের কথা ভুলে যাও- বরং তুমি ভাবতে পারোপৃথিবীতে ভালোবাসার বয়স হলো ঠিক কতো বছর?কবে তার জন্মদিন- উইশ করবে বলে সারাবছরতক্কে

এমন বৈরাগ্য নীল রাতে সাধুর চরণের কথা মনে পড়ে। সবকিছু হারিয়ে কাঁদতে আর কোথায় বা যেতে পারি সাধুসঙ্গ ছাড়া। হাতে

কিছু কিছু দিন হাছন রাজার গান শুনেকাটিয়ে দেয়াই ভালো। অনেক আধুনিক মানুষেরভিড়ে যেন এক বায়বীয় বৃদ্ধ গায়ক একতারা বাজিয়েগেয়ে চলে

১.কেউ কখনো বলে নাইকিন্তু মনে হয় কেউ কখনো বলছিল যে,বেদনাদের লুকায়ে রাখতে হয়।যে যত বেশি বেদনা লুকায়ে হাসিমুখের বিজ্ঞাপনদিতে পারে,

কিছু কান্না জমিয়ে রাখি, যাতে আস্তে ধীরেসময় নিয়ে পরে কাঁদা যায়। মানুষ যেমন একটু একটুকরে টাকা জমায়, তারপর দূরে কোথাও

[বহু আলোকবর্ষ আগের ভবিষ্যতে সব যখন প্রাণহীন, ছাইয়ের নীলচে গুঁড়ো হয়ে পড়ে আছে বিশাল স্থাপনায় চাপা পড়া কোন চিঠির মতো,